গুগল সার্চ কনসোল কি? গুগল সার্চ কনসোল এর প্রধান ১০টি কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
আপনি যদি জানতে চান, গুগল সার্চ কনসোল কি? গুগল সার্চ কনসোল এর প্রধান ১০টি কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান,তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে।
গুগল সার্চ কন্ট্রোল হচ্ছে গুগলের একটি ওয়েবমাস্টার টুল। একটি ওয়েবসাইটের সর্ব অবস্থায় জানার জন্য এবং ওয়েবসাইটটি কি অবস্থায় আছে তা পর্যালোচনা করা ও সার্চ ইঞ্জিনে সাইট কি অবস্থায় আছে তার তথ্য জানার জন্য গুগল সার্চ কনসোল এর বিকল্প কোনোটিই হতে পারে না। এটি Google-এর সাথে যোগাযোগের একটি প্রধান মাধ্যম, যা ওয়েবসাইট মালিকদের তাদের ওয়েবসাইট কীভাবে ক্রল, ইন্ডেক্স এবং র্যাঙ্ক করা হয় তা বুঝতে এবং উন্নত করতে সক্ষম করে।
গুগল সার্চ কনসোল কি?
Google বর্তমানে ওয়ার্ল্ড এর সব থেকে বড় ঠেক জায়ান্ট কোম্পানির মধ্যে একটি বলা হয়ে থাকে। গুগল শুরুর দিকে একটি সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে যাত্রা শুরু করল বর্তমানে গুগল অনেকগুলো সার্ভিস বা সেবা প্রদান করে থাকেন। Google এর সার্চ নির্ভর ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে যে সকল সার্ভিসগুলো রয়েছে তা হচ্ছে গুগল এডসেন্স, গুগল এসইও, Google adds ইত্যাদি জনপ্রিয় সার্ভিসগুলো প্রদান করে থাকেন।
একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার মূল উদ্দেশ্য থাকে ভিজিটরদের কাছে সে কন্টেন্ট পৌঁছানো। Google তাদের সার্চ ইঞ্জিন টুলস ব্যবহার করে ওয়েবসাইটের কনটেন্ট পুরো পৃথিবীর ছড়িয়ে দিয়ে থাকে এবং পুরো পৃথিবী জুড়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কাছে পৌঁছে দিয়ে থাকেন। এই কনটেন্ট পৌঁছানোর কাজ নির্ভুলভাবে করার জন্য সঠিক এবং কার্যকরী টূল এর প্রয়োজন হয়ে থাকে।
এক্ষেত্রে গুগল সার্চ কনসোল একটি জনপ্রিয় টুল। গুগল সার্চ কনসোল গুগলের একটি ফ্রি টুল হয়ে থাকে। গুগল সার্চ কনসোল টুল ইউজ করে, গুগল তার সার্চ পেজে ওয়েবসাইট এর কন্টেন্ট কিভাবে শো করবে তা নির্ধারণ করে থাকেন। অপরদিকে গুগল সার্চ কনসোল ইউজারের ডাটা বিশদভাবে পর্যালোচনা করে তা ওয়েব মাস্টারকে প্রদর্শন করে থাকেন।
গুগল সার্চ কনসোল শুরুর দিকে গুগল ওয়েবমাস্টার টুল (Google Webmaster Tool) হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও ২০১৫ সালে নাম পরিবর্তন করে গুগল সার্চ কনসোল (Google Search Console) নামকরণ করেন। একটি ওয়েবসাইট মনিটর করার জন্য এর থেকে ভালো এবং কার্যকরী টুল আর হতেই পারে না।
গুগল সার্চ কনসোল একটি ওয়েবসাইট রাঙ্কিং ধরে রাখার জন্য যে যে পদক্ষেপ নেওয়া জরুরী এবং ব্রকেন লিঙ্ক বা ইউআরএল (URL) সরিয়ে ফেলার জন্য গুগল সার্চ কনসোল অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করেন। তাছাড়া যদি আপনার ওয়েবসাইটটি google এ সার্চ করে বের করতে চান তাহলে তা গুগল সার্চ কনসোল ব্যবহার করে অবশ্যই ইনডেক্স করতে হবে।
গুগল তার সকল সার্চ করা রেজাল্ট যা দেখায় তার সব রেজাল্ট তাদের ডেটাবেজের ইনডেক্সে সংগ্রহ করে থাকেন। ডি ইনডেক্স করা কোন ওয়েবসাইট গুগল সার্চে দেখা যায় না অর্থাৎ আপনি যদি ইচ্ছা পোষণ করেন যে আপনার ওয়েবসাইট যে কেউ গুগলের সার্চ করে খুঁজে পাবে তাহলে আপনাকে অবশ্যই গুগল সার্চ কনসোল টুল ব্যবহার করতে হবে।
গুগল সার্চ কনসোল এর প্রধান ১০টি কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত
গুগল সার্চ কনসোল (Google Search Console) হল একটি বিনামূল্যের ওয়েবমাস্টার টুল যা আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের পারফরম্যান্স ট্র্যাক করতে এবং অনুসন্ধান ইঞ্জিন ফলাফলগুলিতে (SERPs) এর দৃশ্যমানতা উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি Google অনুসন্ধানে আপনার ওয়েবসাইটের কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ, সমস্যাগুলি সনাক্তকরণ এবং সমাধান এবং আপনার SEO প্রচেষ্টাগুলি অপ্টিমাইজ করার জন্য বিভিন্ন সরঞ্জাম এবং ডেটা সরবরাহ করে।
ইউআরএল ইন্সপেকশনঃ আপনি যখন কোন সার্চ কনসোলের মধ্যে আপনার ওয়েবসাইট দিয়ে ভেরিফাই করবেন তখন সেটি অটোমেটিক ইন্সপেক্ট হয়ে ডেটা শো করে থাকে। কিন্তু যদি আপনার কোন নির্দিষ্ট পেজের ডেটা দরকার লাগে তখন কি করবেন?
এই সমস্যা থেকে পরিতানের জন্য গুগল সার্চ কনসোলের URL Inspection নামক একটি টুল অপশন পাবেন। এখানেই আপনার কাঙ্ক্ষিত URL দিয়ে Inspect বাটুনে ক্লিক করলে উক্ত লিংক সম্পর্কিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। এখানে আপনার HTTP রিকোয়েস্ট সেন্ড হয়েছে কি না বা কোন ইরর আছে কি না তা চিহ্নিত করতে পারবেন।
Google ফেচ ফিচারঃ আপনি যদি google এ কোন ওয়েবসাইট সাবমিট করেন তাহলে গুগল তাদের সিস্টেম থেকে একটি সিস্টেম রোবট এসে পুরো সাইটটি ক্রল করেন।গুগলের রোবট সিস্টেম পুরো ওয়েবসাইটটি ক্রল করে সেখান থেকে ডাটা নিয়ে গুগলকে প্রদান করে এবং যা পরবর্তীতে আমরা সার্চ পেজে দেখতে পেয়ে থাকি।
যদি কোন কারণে কোন ওয়েব পেজ ইনডেক্স না হয়ে থাকে অথবা ইনডেক্স হওয়ার পর সার্চ পেজে শো না করে থাকে তবে এই ফিচার কাজে কাজে লাগিয়ে থাকে। প্রধানত গুগলের ফেচ ফিচার টুলটি ব্রকেন ইনডেক্স ঠিক করার জন্য এবং গুগল ওয়েব পেজ কিভাবে দেখতে চায় বা কিভাবে দেখে তা জানতে ব্যবহার করা হয়।
গুগলের ফেস ফিচারটি আপনি আপনার ওয়েবসাইট এ থাকা প্রতিটি সমস্যাযুক্ত পেজ ঠিক করতে পারবেন যা র্যাঙ্কিং সহ অন্যান্য বিষয়ে অনেক সাহায্য হয়ে থাকে।অপরদিকে আপনার কাঙ্খিত পেজ কেন ইনডেক্স হচ্ছে না এবং হলেও তা কত সময়ের মাঝে ইনডেক্স হবে সেই সম্পর্কে সম্পূর্ণ বা পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাওয়া যায়।
গুগল সার্চ রিপোর্টঃ গুগল সার্চ রিপোর্ট হচ্ছে আপনার পুরো ওয়েবসাইটের সম্পূর্ণ ডেটা প্রদান করে থাকেন। অতঃপর সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করার পর কি কি পরিবর্তন হয়েছে বা ভিজিটর আসার কারণে আপনার ওয়েবসাইটির ভ্যালু যোগ হয়েছে কিনা তা জানতে পারবেন।
সাধারণত সার্চ রিপোর্টে অন্যান্য তথ্যের সাথে Impression, CTR, Clicks এবং Position প্রদান করে থাকেন। অর্থাৎ আপনার সাইটি সার্চ পেজে কোথায় আছে, কেমন ভিজিটর পাচ্ছেন, সাইটির কোথায় ভিজিটর বেশি সময় দিচ্ছে ইত্যাদি বিষয়গুলো সার্চ রিপোর্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন।
অ্যাপেয়ারেন্সঃ স্ট্রাকচারড ডেটা সার্চ ইঞ্জিন পেজে টপে থাকার জন্য অনেক কার্যকরী অপশন হচ্ছে অ্যাপেয়ারেন্স। তাছাড়া গুগলের সম্প্রতি চালু করা Highlight ফিচার সঠিকভাবে কাজে লাগানোর জন্য অ্যাপেয়ারেন্স সেটিং ব্যবহার করতে হয়য় থাকে।
এজন্য আপনি সার্চ কনসোলের Data Highlighter অপশন ব্যবহার করে বিভিন্ন আর্টিকেল, ইভেন্টস, লোকাল বিজনেস, রেস্টুরেন্ট, বুকস, প্রোডাক্টস ইত্যাদি পেজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হাইলাইট করতে পারবেন। এই ফিচার একই সাথে ইউজারদেরকে সহজে প্রয়োজনীয় ডেটা খুঁজে পেতে সাহায্য করে এবং সার্চে র্যাংক করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন।
কীওয়ার্ড র্যাঙ্কিং ট্র্যাকিংঃ আপনি দেখতে পারেন যে কোন কীওয়ার্ডগুলির জন্য আপনার ওয়েবসাইট SERPs (সার্চ ইঞ্জিন রিজাল্ট পৃষ্ঠা) এ র্যাঙ্ক করছে এবং সময়ের সাথে সাথে আপনার র্যাঙ্কিং কীভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে। এই তথ্যটি আপনাকে আপনার SEO কৌশলগুলিকে আরও লক্ষ্য করতে এবং আপনার টার্গেট দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে সহায়তা করতে পারে।
ক্লিক-থ্রু রেট (CTR) বিশ্লেষণঃ আপনি দেখতে পারেন যে কতজন ব্যবহারকারী SERPs এ আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্কগুলিতে ক্লিক করেছে এবং আপনার CTR কীভাবে উন্নত করা যায়। উচ্চ CTR আপনার ওয়েবসাইটের প্রাসঙ্গিকতা এবং আকর্ষণীয়তার একটি ইতিবাচক নির্দেশক।
মোবাইল ইউজাবিলিটিঃ আমরা যে সকল ওয়েবসাইট ভিজিট করার সময় কম্পিউটার ছাড়াও মোবাইল, ট্যাব ইত্যাদি ডিভাইস ব্যবহার করে থাকি। মোবাইলে আমাদের ওয়েবসাইট কেমন দেখা যায় এবং মোবাইল রিলেটেড সকল সমস্যা মনিটর করার জন্য এই ফিচার কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকেন।
তাছাড়া সাইট রেস্পন্সিভ কিনা বা আলাদা AMP পেজ আছে কিনা এবং থাকলে সেই সম্পর্কিত সেটিংস পরিবর্তন করার জন্য মোবাইল ইউজাবিলিটি অপশন ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
স্ট্রাকচার্ড ডেটা ত্রুটি সনাক্তকরণঃ স্ট্রাকচার্ড ডেটা হল একটি বিশেষ ফর্ম্যাট যা আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের সামগ্রী সম্পর্কে Google কে আরও ভালভাবে বুঝতে সাহায্য করে। সার্চ কনসোল আপনাকে স্ট্রাকচার্ড ডেটা বাস্তবায়নে ত্রুটিগুলি সনাক্ত করতে এবং সমাধান করতে সহায়তা করে যা আপনার SERPs তে আপনার ওয়েবসাইটের দৃশ্যমানতা উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
সাইটম্যাপঃ একটি ওয়েবসাইটে কতগুলো এবং কি কি লিংক আছে তাদের সমন্বয়ে তৈরি হয় সাইটম্যাপ। সার্চ কনসোলে ওয়েবসাইট যোগ করার পর সাইটম্যাপ অবশ্যই যোগ করতে হয়ে থাকে। এতে করে google সার্চ কনসোল বুঝতে পারে এই ওয়েবসাইটে কি কি লিংক আছে।
এতে করে গুগল যে ক্রল রোবট পাঠায় তা খুব দ্রুত ওয়েবসাইট ক্রল করে ডেটা সংগ্রহ করতে পারে। কারণ ক্রলারকে নতুন করে প্রতিটি লিংক ডাউনলোড করতে হয় না। সাইটম্যাপ সাবমিট করার কারণে তা আগে থেকেই প্রসেস হয়ে থাকে।
রিমুভ ইউআরএলঃ আমাদের প্রায় সময় ওয়েবসাইটে 404 Not Found ইরর সম্বলিত পেজ চোখে পরে থাকে। একজন ইউজার যখন দেখে যে ওয়েবসাইটে এই সমস্যা আছে তখন ইউজাররা পুরো ওয়েবসাইট স্কিপ করে চলে যায়। এতে করে একাধারে বাউন্স রেট বারে, র্যাঙ্কিং কমে, ভিজিটর বিরক্ত হয়, বিশ্বাস কমে যায়, ওয়েবসাইটের অথরিটি ভ্যালু কমে যায়।
এগুলো যে কোনো ওয়েবসাইটের জন্য একটি খারাপ সংকেত হয়ে থাকে। তাছাড়া গুগল কোনো ইনফরমেশন ছাড়া খালি পেজ পছন্দ করেন না। যদি আপনি সার্চ কনসোলে এরকম কোন সমস্যা দেখেন তখন রিমুভ ইউআরএল ফিচার ব্যবহার করে সার্চ ইঞ্জিন থেকে সেই পেজ সরিয়ে দিতে পারবেন। অন্যদিকে যদি কোনো পেজ সার্চ ইঞ্জিনে ভুলে ইনডেক্স হয়ে যায় যেমন ক্যাটাগরি, তখন এই ফিচার ব্যবহার করে উক্ত পেজ বা লিংক সার্চ পেজ থেকে সরিয়ে দিতে পারবেন।
গুগল সার্চ কনসোল কেন ব্যবহার করবেন
- গুগল সার্চ কনসোল কি? গুগল সার্চ কনসোল এর প্রধান দশটি কাজগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
- গুগলে ঠিকমতো সাইট ইনডেক্স হয়েছে কিনা তা জানার জন্য এই টুল ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়ে থাকে।
- কোনো পেজ ইনডেক্স না হলে বা ইনডেক্স রিলেটেড কোনো সমস্যা খুঁজে বের করে তা সমাধান করার জন্য সার্চ কনসোল প্রয়োজন হয়ে থাকে।
- ওয়েবসাইটের বিরুদ্ধে কোনও ম্যানুয়াল পেনাল্টি আছে কিনা এবং সেগুলির সমাধান করার জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে।
- সার্চ কনসোল থেকে Google Analytics, Google Ads এবং Google My Business এর মতো অন্যান্য Google সরঞ্জামগুলিতে অ্যাক্সেস করার জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে।
- গুগল থেকে আসা সার্চ ট্র্যাফিক সম্পর্কে ধারণা পেতে এই টুল ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়।
- গুগলে কি কি কিওয়ার্ড ব্যবহার করে সার্চ করা হয়েছে সে সকল ডেটা পাওয়া যায় এখান থেকে যা পরবর্তীতে এসইও এবং কনটেন্ট অপ্টিমাইজ করতে সাহায্য করে থাকে।
- যে কোন ধরনের ইনডেক্স, স্প্যাম সহ অন্যান্য সমস্যা সম্পর্কে অ্যালার্ট পেতে গুগল সার্চ কনসোল সহায়তা করে থাকেন।
প্রায় সকল ওয়েবসাইট মালিকের কাছে ওয়েবসাইট ম্যানেজ করার জন্য গুগল সার্চ কনসোল একটি অত্যাবশ্যকীয় টুল হয়ে থাকেন। গুগল সার্চ কনসোল এর ফিচারগুলো আধুনিক টেকনোলজির সাথে সম্পূর্ণ মিলে যায় এবং এতে করে এর কর্মক্ষমতা অনেক গুন বৃদ্ধি পেয়েছে।
লেখক এর শেষ মন্তব্য
আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটিতে, গুগল সার্চ কনসোল কি? গুগল সার্চ কনসোল এর প্রধান ১০টি কাজ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য কিছুটা হলেও জানাতে পেরেছেন। গুগল সার্চ কনসোল Google-এর সাথে যোগাযোগের একটি প্রধান মাধ্যম, যা ওয়েবসাইট মালিকদের তাদের ওয়েবসাইট কীভাবে ক্রল, ইন্ডেক্স এবং র্যাঙ্ক করা হয়ে থাকে তা বুঝতে এবং উন্নত করতে সক্ষম করে তোলে।
এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি এই ধরনের তথ্য আরো জানতে চান তাহলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url